1. আকার: Motorola G30 এর স্ক্রীনের আকার 6.5 ইঞ্চি, তির্যকভাবে পরিমাপ করা হয়।এটি মাল্টিমিডিয়া ব্যবহার, গেমিং এবং সাধারণ স্মার্টফোন ব্যবহারের জন্য একটি অপেক্ষাকৃত বড় প্রদর্শন এলাকা প্রদান করে।
2. রেজোলিউশন: ডিসপ্লেটির রেজোলিউশন 1600 x 720 পিক্সেল।যদিও এটি সর্বোচ্চ রেজোলিউশন উপলব্ধ নয়, এটি দৈনন্দিন ব্যবহারের জন্য যথেষ্ট এবং বেশিরভাগ কাজের জন্য শালীন তীক্ষ্ণতা প্রদান করে।
3.আসপেক্ট রেশিও: G30 এর স্ক্রীনে 20:9 এর একটি অ্যাসপেক্ট রেশিও রয়েছে, যা তুলনামূলকভাবে লম্বা এবং সরু ফর্ম্যাট।এই আকৃতির অনুপাত মিডিয়া ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত, কারণ এটি ভিডিও দেখার সময় বা গেম খেলার সময় আরও নিমগ্ন অভিজ্ঞতা প্রদান করে।
4. রিফ্রেশ রেট: রিফ্রেশ রেটটি প্রতি সেকেন্ডে স্ক্রীনটি কতবার রিফ্রেশ করে তা বোঝায়।যাইহোক, Motorola G30 এর ডিসপ্লের রিফ্রেশ রেট সম্পর্কে আমার কাছে সুনির্দিষ্ট তথ্য নেই।
5.অন্যান্য বৈশিষ্ট্য: G30 এর স্ক্রিনে সম্ভবত মানক বৈশিষ্ট্যগুলি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে যেমন মাল্টি-টাচ সমর্থন, সূর্যালোক পঠনযোগ্যতা বৃদ্ধি এবং সুরক্ষার জন্য একটি স্ক্র্যাচ-প্রতিরোধী কাচের আবরণ।